ভাণ্ডারে মোহন বাঁশী কে বাজায় ঐ শুনা যায়।
গুরু ধরি তত্ত্ব করি, জেনে আয়রে জেনে আয়।।
কোন জায়গায় কে বাজায় বাঁশী শুনে মন হরে,
কখন দেখি নাই তাঁরে।
আমার বাবায় যদি দয়া করে আলগে তাঁরে দেখা যায়।।
যাঁর বাঁশীর সুরে প্রাণ হরে সে জানি কেমন,
যদি তাঁর পেতেম দরশন,
আমার সহায় সম্বল জীবন যৌবন ঢালিয়া দিতেম তাঁহার পায়।।
গুরু বলে বসবি রমেশ রাত্র নিশির পর
নির্জন ঘরে একেশ্বর,
দেখবি গাউছে আজম হৃদয় ভিতর বাঁশী বাজায় তোর আশায়।।
অজপার সঙ্গেতে যদি মিশ করে রবি,
তবে বাঁশী শুনিবি,
বংশীওয়ালায় দেখতে পাবি অজপার সঙ্গে খেলায়।।