ওহে প্রভু নিরাকার সর্বকার মূল।
তব রূপ গুণে কেহ নহে সমতুল।।
সমতুল কে হৈবে নাহিক দোসর।
আপ্তরূপ গুণে আপে মাত্র মনোহর।।
মনোহর হয়ে যেই রূপের সাগর।
প্রেম বিনে শান্ত নহে কভু একেশ্বর।।
তেকারণে ছল রূপে নিজ গুণ বলে।
প্রেমের নিমিত্তে আপে এলা এ বিপুলে।।
জ্ঞানার্ণবে গুণ বলে করিয়ে তরঙ্গ।
সর্বস্থানে প্রকাশিলা বিম্ব নানা রঙ্গ।।
নানা গুণে নানা বিম্ব করিয়ে স্থাপন।
আপ্ত প্রেম্মুদ্যান ভব করিলা সৃজন।।
নানা রঙ্গ পুস্প বিকশিয়ে সে উদ্যান।
মধুপ হৈয়ে কর প্রেম মধুপান।।
কিন্তু সেই মধু পানে অহে প্রাণকান্ত।
প্রেমের তাড়না কিছু না হৈল শান্ত।।
মরমে মজিয়ে রৈল নিজ মর্ম ভেদ।
এইসব পুস্প প্রেমে না পুরিল খেদ।।
তেকারণে নর পুস্প করি মনোরম।
ভাবুদ্যানে কৈল্যা তাহে নিজ প্রিয়তম।।
তবে মনমতে তাঁর সাথে নানা রঙ্গে।
খেলিলা প্রেমেরি খেলা প্রেমের তরঙ্গে।।
প্রেমের বসন্ত ঋতু এলো ভবুদ্যানে।
ফুটিল সুপুস্প অলি ভ্রমে গুনু গুণে।।
ওহে প্রভু নিরাকার
ওহে প্রভু নিরাকার সর্বকার মূল। তব রূপ গুণে কেহ নহে সমতুল।। সমতুল কে হৈবে নাহিক দোসর। আপ্তরূপ গুণে আপে মাত্র মনোহর।। মনোহর হয়ে যেই রূপের সাগর। প্রেম বিনে শান্ত নহে কভু একেশ্বর।। তেকারণে ছল রূপে নিজ গুণ বলে। প্রেমের নিমিত্তে আপে এলা এ বিপুলে।। জ্ঞানার্ণবে গুণ বলে করিয়ে তরঙ্গ। সর্বস্থানে প্রকাশিলা বিম্ব নানা রঙ্গ।। নানা […]