বন্ধুগণ আশেকদের ছেমা পরম ধন,
ছেমা বিনে কোনদিনে হয়না মারফত সাধন।
ধনীর আধা দিন আগে ছেমাকারী বেহেস্তে যায়,
এই খোশ খবর নবীর কাছে বলে জিব্রাইল ফেররেস্তায়।
নবী বলে শেয়র পড়িতে কে পার বল এখন।।
বন্ধু একজন উঠি বলে যদি আপনার হুকুম পাই,
শেয়রে কচি পড়তে আমার কোন রকম বাধা নাই।
নবী করিম হুকুম দিল দলিলে আছে বর্ণন।।
সেই শেয়েরে আছাহাব আর রছুলুল্লার অজধ হয়,
আওয়ারে ফুল মোয়ারেফে লিখা আছে সেই বিষয়,
ছেমা যারা নাযায়েজ কয় তারা আশেকির দুষমণ।।
বিবি আয়শায় পালক মেয়ে বিয়া দিল আনসারে,
আনসারে গান ভালবাসে নবীজি কালাম করে,
পাঠায় গায়িকাগণ ত্বরা করে আনসার সন্তুষ্ট কারণ।।
আলী একদিন মছল্লিকে তৌহিদের ভেদ বুঝায়,
হজরত হারেছা অজধ করতে লাগল সেই জাগায়।
ঘুরি ঘুরি নাচনা করে যেমন পতংগের মতন।।
নবী করিম গিয়া নমাজ খতম যখন করিল,
এতক্ষণ কোথায় ছিলা হারেছাকে পুছিল,
নমাজে শরিক হতে পারিলে না কি কারণ।।
হারেছায় কয় আল্লার আর্শে নূরের সঙ্গে মিশে রই,
নামাজ কজা হয়ে যায় েই জ্ঞান আমার ছিল কই,
এই ছেমাকে নিন্দা করে বে আমলি আলেমগণ।।
রমেশ বলে প্রমাণ বহু আরবের মেয়েরায়,
দরবারে গান করে শুনে নবী মুস্তাফায়।
পীর মুরিদ এক থাকিও আর কিছু নাই প্রয়োজন।।